Windows 10 Pro RedStone 3
An original CyberSpace production. This windows is exclusively modified by me. Many useful components are added to the windows which were missing in the original windows release. A very unique sets of tweaks are added which will ease your daily computer usage. You will not find anything close to this in whole Bangladesh :P, guaranteed! You might not have any idea how much time I’ve given into this project, modifying the settings and testing for getting every features to work properly. So please provide your feedback so that you can get these kind of releases in the future.
» ভার্শনঃ ১৭০৯ বা রেডস্টোন ৩ বা ফল ক্রিয়েটরস আপডেট
» সেটাপ মুডঃ বুট সেটাপ প্রি-এক্টিভেটেড
» ফাইল সাইজঃ ৩ ও ৪ জিবি
» সফটওয়্যার ইনফোঃ ৩২ ও ৬৪ বিট
» অপারেটিং সিস্টেমঃ উইন্ডোজ ১০; ৩২ ও ৬৪ বিট
» সেটাপ মুডঃ বুট সেটাপ প্রি-এক্টিভেটেড
» ফাইল সাইজঃ ৩ ও ৪ জিবি
» সফটওয়্যার ইনফোঃ ৩২ ও ৬৪ বিট
» অপারেটিং সিস্টেমঃ উইন্ডোজ ১০; ৩২ ও ৬৪ বিট
» সবগুলো প্রো ভার্শন দেওয়া হয়েছে, ভলিউম লাইসেন্স কি এড করা হয়েছে এবং অটো এক্টিভেট হবে কেএমএস পিকো দিয়ে, যাতে পরবর্তীতে অফিস ২০১০, ২০১৩, ২০১৬ প্রো সেটাপ দিলে সেটাও আলাদা করে এক্টিভেট করা না লাগে, অফিস সেটাপের পর জাস্ট রিস্টার্ট দিলে সেটাও অটো এক্টিভেট হবে। উইন্ডোজ ডিফেন্ডারে কেএমএস পিকো প্রসেস এক্সক্লুশন লিস্টে এড হবে।
» উইন্ডোজ আপডেট ডিজেবল হবে এবং কোন ভাবেই ভুলে অন হবেনা। কারো দরকার হলে সেটাপ টুলস ফোল্ডারে আপডেট অন করার স্ক্রিপ্ট পাওয়া যাবে।
» ডাইরেক্ট এক্স ৯ এড করা হয়েছে, গেমস ইন্সটল এর ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হবে না।
» ইন্টেল এর ম্যাক্সিমাম গ্রাফিক্স ড্রাইভার এড করা হয়েছে।
» ইন্সটল ইমেজকে হাইলি কম্প্রেসড ইএসডি রিকভারী ফরমেটে কনভার্ট করা হয়েছে।
» উইন্ডোজ প্রো এডিশনগুলোতে নরমালি কোন গেমস থাকে না, মাইক্রোসফট গেমসগুলো এড করা হয়েছে, উইন্ডোজ ৭, ৮.১, ১০ এর অল অ্যাপস থেকে গেমস সেকশনে আছে।
» প্রফেশনাল অডিও টুইকস এড করা হয়েছে।
» ডিফল্ট একাউন্ট পিকচার সাইবারস্পেস লোগো দেওয়া হয়েছে।
» প্রোগ্রাম কম্প্যাটিবিলিটি ম্যাসেজ অফ করা হয়েছে, তাই “Is this program installed correctly” এইরকম কোন বিরক্তিকর ম্যাসেজ দেখাবে না আর।
» নতুন এপস ইন্সটল হবার ম্যাসেজ অফ করা হয়েছে, “You have new apps that can open this types of files” টাইপ কিছু দেখাবে না আর।
» ইউজার একাউন্টস কন্ট্রোল অফ করা হয়েছে, তাই কোন সফটওয়্যার ইন্সটল করার আগে কোন ফুল স্ক্রিন পারমিশন “Do you want to install” দেখাবে না আর।
» টাস্টবারে জাম্পলিস্ট অফ করা হয়েছে, কোন এপসে লাস্ট কোন ফাইল ওপেন করা হয়েছে সেই লিস্ট অফ করা হয়েছে “Recently opened items” দেখাবে না আর।
» সি ড্রাইভের নাম রিনেম হয়ে যে অপারেটিং সিস্টেম সেটাপ দেওয়া হয়েছে সেটা শো করবে।
» পাওয়ার বাটন চাপ দিলে শাট ডাউন এবং ল্যাপটপের লিড ক্লোজ করলে কিছু হবে না।
» শুধুমাত্র ডিভিডি ড্রাইভ বা মডেল লাগালে অটোপ্লে আসবে এছাড়া সব ক্ষেত্রে অফ করা হয়েছে।
» ডাউনলোড ফাইল ব্লক অফ করা হয়েছে।
» কন্ট্রোল প্যানেল আইকন ভিউ অল এপস এন্ড লার্জ করা হয়েছে।
» ডেস্কটপে মাই কম্পিউটার এবং কন্ট্রোল প্যানেল আইকন এড করা হয়েছে।
» টাস্কবারে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার মাল্টিপল ইন্সট্যান্স আইকন অফ করা হয়েছে।
» টাইমজোন বাংলাদেশ +৬.০০ হবে।
» ডেট ফরমেটে আগে মাস দেখানো অফ করা হয়েছে, “21-Aug-16” এভাবে দেখাবে এখন।
» সিয়াম রুপালী, সোলায়মান লিপি, নতো সানস বেঙ্গলী এই বাংলা ফন্টগুলো এড করা হয়েছে যাতে অভ্র ইন্সটল করা না থাকলেও বাংলা পড়তে সমস্যা না হয়।
» নোটপ্যাডের ডিফল্ট ফন্ট “Noto Sans Bengali” দেওয়া হয়েছে, ফন্ট সাইজ “16” রাখা হয়েছে এবং ওয়ার্ড র্যাপ অন করা হয়েছে।
» নোটপ্যাডের এনকোডিং UTF-8 ডিফল্ট করা হয়েছে, বাংলা লিখে সেভ করার ক্ষেত্রে সমস্যা হবে না।
» মাইক্রোসফট অফিসের ওয়ার্ডের ডিফল্ট পেজ সাইজ “A4” দেওয়া হয়েছে, ওপেন করার সময় ডকুমেন্ট সিলেক্ট পেজ অফ করা হয়েছে, আর রুলার ভিউ অন করা হয়েছে।
» উইন্ডোজ আপডেট ডিজেবল হবে এবং কোন ভাবেই ভুলে অন হবেনা। কারো দরকার হলে সেটাপ টুলস ফোল্ডারে আপডেট অন করার স্ক্রিপ্ট পাওয়া যাবে।
» ডাইরেক্ট এক্স ৯ এড করা হয়েছে, গেমস ইন্সটল এর ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হবে না।
» ইন্টেল এর ম্যাক্সিমাম গ্রাফিক্স ড্রাইভার এড করা হয়েছে।
» ইন্সটল ইমেজকে হাইলি কম্প্রেসড ইএসডি রিকভারী ফরমেটে কনভার্ট করা হয়েছে।
» উইন্ডোজ প্রো এডিশনগুলোতে নরমালি কোন গেমস থাকে না, মাইক্রোসফট গেমসগুলো এড করা হয়েছে, উইন্ডোজ ৭, ৮.১, ১০ এর অল অ্যাপস থেকে গেমস সেকশনে আছে।
» প্রফেশনাল অডিও টুইকস এড করা হয়েছে।
» ডিফল্ট একাউন্ট পিকচার সাইবারস্পেস লোগো দেওয়া হয়েছে।
» প্রোগ্রাম কম্প্যাটিবিলিটি ম্যাসেজ অফ করা হয়েছে, তাই “Is this program installed correctly” এইরকম কোন বিরক্তিকর ম্যাসেজ দেখাবে না আর।
» নতুন এপস ইন্সটল হবার ম্যাসেজ অফ করা হয়েছে, “You have new apps that can open this types of files” টাইপ কিছু দেখাবে না আর।
» ইউজার একাউন্টস কন্ট্রোল অফ করা হয়েছে, তাই কোন সফটওয়্যার ইন্সটল করার আগে কোন ফুল স্ক্রিন পারমিশন “Do you want to install” দেখাবে না আর।
» টাস্টবারে জাম্পলিস্ট অফ করা হয়েছে, কোন এপসে লাস্ট কোন ফাইল ওপেন করা হয়েছে সেই লিস্ট অফ করা হয়েছে “Recently opened items” দেখাবে না আর।
» সি ড্রাইভের নাম রিনেম হয়ে যে অপারেটিং সিস্টেম সেটাপ দেওয়া হয়েছে সেটা শো করবে।
» পাওয়ার বাটন চাপ দিলে শাট ডাউন এবং ল্যাপটপের লিড ক্লোজ করলে কিছু হবে না।
» শুধুমাত্র ডিভিডি ড্রাইভ বা মডেল লাগালে অটোপ্লে আসবে এছাড়া সব ক্ষেত্রে অফ করা হয়েছে।
» ডাউনলোড ফাইল ব্লক অফ করা হয়েছে।
» কন্ট্রোল প্যানেল আইকন ভিউ অল এপস এন্ড লার্জ করা হয়েছে।
» ডেস্কটপে মাই কম্পিউটার এবং কন্ট্রোল প্যানেল আইকন এড করা হয়েছে।
» টাস্কবারে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার মাল্টিপল ইন্সট্যান্স আইকন অফ করা হয়েছে।
» টাইমজোন বাংলাদেশ +৬.০০ হবে।
» ডেট ফরমেটে আগে মাস দেখানো অফ করা হয়েছে, “21-Aug-16” এভাবে দেখাবে এখন।
» সিয়াম রুপালী, সোলায়মান লিপি, নতো সানস বেঙ্গলী এই বাংলা ফন্টগুলো এড করা হয়েছে যাতে অভ্র ইন্সটল করা না থাকলেও বাংলা পড়তে সমস্যা না হয়।
» নোটপ্যাডের ডিফল্ট ফন্ট “Noto Sans Bengali” দেওয়া হয়েছে, ফন্ট সাইজ “16” রাখা হয়েছে এবং ওয়ার্ড র্যাপ অন করা হয়েছে।
» নোটপ্যাডের এনকোডিং UTF-8 ডিফল্ট করা হয়েছে, বাংলা লিখে সেভ করার ক্ষেত্রে সমস্যা হবে না।
» মাইক্রোসফট অফিসের ওয়ার্ডের ডিফল্ট পেজ সাইজ “A4” দেওয়া হয়েছে, ওপেন করার সময় ডকুমেন্ট সিলেক্ট পেজ অফ করা হয়েছে, আর রুলার ভিউ অন করা হয়েছে।
» ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ৩.৫ এড করা হয়েছে।
» ডাটা ডিডুপ্লিকেশন ফিচার এড করা হয়েছে।
» ট্রেডিশনাল ক্যালকুলেটর, ফটো ভিউয়ার এড করা হয়েছে যা উইন্ডোজ ৭ এবং ৮.১ এ ছিল, সার্চ দিয়ে বা অল অ্যাপস থেকে উইন্ডোজ এক্সেসরিজে পাওয়া যাবে। এছাড়াও মিডিয়া প্লেয়ার, ক্যালকুলেটর, ফটো ভিউয়ার গুলোতে মেট্রো স্কিন এড করা হয়েছে।
» মাইক্রোসফট ডার্ট ১০ রিকভারী এড করা হয়েছে বুট ইমেজে, রিপেয়ার ইউর কম্পিউটার সেকশনে পাওয়া যাবে।
» স্টার্ট মেনুতে এপস সাজেশন অফ করা হয়েছে “Suggested apps” দেখাবে না আর।
» ওয়ানড্রাইভ স্টার্টাপ ডিলিট এবং উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে ওয়ানড্রাইভ আইকন অফ করা হয়েছে।
» টাস্কবারে ইঙ্ক ওয়ার্ক্সস্পেস আইকন ডিফল্টভাবে ছিলনা, সেটা অন করা হয়েছে।
» টাস্কবার থেকে উইন্ডোজ স্টোর ও মেইল আনপিন করা হয়েছে।
» টাস্কবার থেকে পিপলস আইকন অফ করা হয়েছে।
» স্টার্ট মেনু থেকে থার্ড-পার্টি এপস রিমুভ করে অন্য এপস এড করা হয়েছে।
» উইন্ডোজ স্টোর এর অটো আপডেট অফ করা হয়েছে।
» স্টার্টাপ সাউন্ড এনেবল করা হয়েছে।
» কুইক এক্সেস এ ফোল্ডার জমা হওয়া অফ করা হয়েছে।
» উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে রিমুভেবল ড্রাইভ ও থ্রিডি অবজেক্ট ফোল্ডার অফ করা হয়েছে।
» স্টার্ট মেনুতে মোস্ট ইউজড এপস লিস্ট অফ করা হয়েছে “Most used” দেখাবে না আর।
» উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার ওপেন করলে প্রথমে কুইক এক্সেস ওপেন হয় সেটা অফ করা হয়েছে।
» টাইটেল বারে কালার শো করবে “Show color on titlebar” অন করা হয়েছে।
» ফুল স্ক্রিন স্টার্ট মেনুতে কারেন্ট ব্যাকগ্রাউন্ড ওয়ালপেপার শো করবে।
» উইন্ডোজ ৭ এর পর গ্যাজেট সাপোর্ট দেওয়া হয়নি, গ্যাজেটস এড করা হয়েছে, ডেস্কটপে রাইট ক্লিক করে গ্যাজেটস সিলেক্ট করা যাবে।
» ডিফল্ট লকস্ক্রিন চেঞ্জ করে হাই রেজুলিউশন ওয়ালপেপার সেট করা হয়েছে।
» ডাটা ডিডুপ্লিকেশন ফিচার এড করা হয়েছে।
» ট্রেডিশনাল ক্যালকুলেটর, ফটো ভিউয়ার এড করা হয়েছে যা উইন্ডোজ ৭ এবং ৮.১ এ ছিল, সার্চ দিয়ে বা অল অ্যাপস থেকে উইন্ডোজ এক্সেসরিজে পাওয়া যাবে। এছাড়াও মিডিয়া প্লেয়ার, ক্যালকুলেটর, ফটো ভিউয়ার গুলোতে মেট্রো স্কিন এড করা হয়েছে।
» মাইক্রোসফট ডার্ট ১০ রিকভারী এড করা হয়েছে বুট ইমেজে, রিপেয়ার ইউর কম্পিউটার সেকশনে পাওয়া যাবে।
» স্টার্ট মেনুতে এপস সাজেশন অফ করা হয়েছে “Suggested apps” দেখাবে না আর।
» ওয়ানড্রাইভ স্টার্টাপ ডিলিট এবং উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে ওয়ানড্রাইভ আইকন অফ করা হয়েছে।
» টাস্কবারে ইঙ্ক ওয়ার্ক্সস্পেস আইকন ডিফল্টভাবে ছিলনা, সেটা অন করা হয়েছে।
» টাস্কবার থেকে উইন্ডোজ স্টোর ও মেইল আনপিন করা হয়েছে।
» টাস্কবার থেকে পিপলস আইকন অফ করা হয়েছে।
» স্টার্ট মেনু থেকে থার্ড-পার্টি এপস রিমুভ করে অন্য এপস এড করা হয়েছে।
» উইন্ডোজ স্টোর এর অটো আপডেট অফ করা হয়েছে।
» স্টার্টাপ সাউন্ড এনেবল করা হয়েছে।
» কুইক এক্সেস এ ফোল্ডার জমা হওয়া অফ করা হয়েছে।
» উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে রিমুভেবল ড্রাইভ ও থ্রিডি অবজেক্ট ফোল্ডার অফ করা হয়েছে।
» স্টার্ট মেনুতে মোস্ট ইউজড এপস লিস্ট অফ করা হয়েছে “Most used” দেখাবে না আর।
» উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার ওপেন করলে প্রথমে কুইক এক্সেস ওপেন হয় সেটা অফ করা হয়েছে।
» টাইটেল বারে কালার শো করবে “Show color on titlebar” অন করা হয়েছে।
» ফুল স্ক্রিন স্টার্ট মেনুতে কারেন্ট ব্যাকগ্রাউন্ড ওয়ালপেপার শো করবে।
» উইন্ডোজ ৭ এর পর গ্যাজেট সাপোর্ট দেওয়া হয়নি, গ্যাজেটস এড করা হয়েছে, ডেস্কটপে রাইট ক্লিক করে গ্যাজেটস সিলেক্ট করা যাবে।
» ডিফল্ট লকস্ক্রিন চেঞ্জ করে হাই রেজুলিউশন ওয়ালপেপার সেট করা হয়েছে।
» আইএসও ফাইলটি পেনড্রাইভে বুটেবল করতে বা ডিভিডিতে বার্ন করতে “Rufus” সফটওয়ারটি ব্যবহার করুন। রুফাস দিয়ে কিভাবে করবেন সেটার জন্য রুফাসের পেজ এ ইন্সট্রাকশন ফলো করুন।
» বুটেবল হয়ে গেলে যে পিসিতে উইন্ডোজ সেটাপ দিতে চান সেটাতে প্রবেশ করিয়ে পিসি রিস্টার্ট দিয়ে বুট মেনু থেকে বুটেবল ডিভাইস সিলেক্ট করে সেটাপ শুরু করুন।
» সেটাপের সময় পুরাতন “C Drive” ডিলিট করবেন এবং যদি “System Reserve” পার্টিশন থাকে, তাহলে সেটাও ডিলিট করলে একটা “Unallocated Space” ড্রাইভ দেখাবে। এটা সিলেক্ট করে জাস্ট “Next” দিলেই সেটাপ শুরু হয়ে যাবে।
» কপি হয়ে প্রথমবার পিসি রিস্টার্ট নিলেই বুটেবল পেনড্রাইভ বা ডিভিডি খুলে ফেলবেন। কারন কপি হবার পর তার কাজ শেষ হয়ে গেছে, প্লাগইন অবস্থায় থাকলে বরং ঝামেলা বাড়বে।
» এই উইন্ডোজ সেটাপের সময় কোন লাইসেন্স কি চাবে না অথবা এক্টিভেটরও ইন্সটল করা লাগবে না, অটোমেটিক এক্টিভেট হবার সিস্টেম করা হয়েছে।
» বুটেবল হয়ে গেলে যে পিসিতে উইন্ডোজ সেটাপ দিতে চান সেটাতে প্রবেশ করিয়ে পিসি রিস্টার্ট দিয়ে বুট মেনু থেকে বুটেবল ডিভাইস সিলেক্ট করে সেটাপ শুরু করুন।
» সেটাপের সময় পুরাতন “C Drive” ডিলিট করবেন এবং যদি “System Reserve” পার্টিশন থাকে, তাহলে সেটাও ডিলিট করলে একটা “Unallocated Space” ড্রাইভ দেখাবে। এটা সিলেক্ট করে জাস্ট “Next” দিলেই সেটাপ শুরু হয়ে যাবে।
» কপি হয়ে প্রথমবার পিসি রিস্টার্ট নিলেই বুটেবল পেনড্রাইভ বা ডিভিডি খুলে ফেলবেন। কারন কপি হবার পর তার কাজ শেষ হয়ে গেছে, প্লাগইন অবস্থায় থাকলে বরং ঝামেলা বাড়বে।
» এই উইন্ডোজ সেটাপের সময় কোন লাইসেন্স কি চাবে না অথবা এক্টিভেটরও ইন্সটল করা লাগবে না, অটোমেটিক এক্টিভেট হবার সিস্টেম করা হয়েছে।
» আপনার পিসির র্যাম ৪ জিবির নিচে, যেমনঃ ২ জিবি; হলে ৩২ বিট সেটাপ দিতে হবে।
» আর র্যাম তার উপরে, যেমনঃ ৪ জিবি; হলে অবশ্যই ৬৪ বিট ভার্শনের উইন্ডোজ দিতে হবে।
» তবে আপনার পিসির প্রসেসর ৬৪ বিট হলে অবশ্যই ৬৪ বিট ভার্শনের উইন্ডোজ সেটাপ দিবেন র্যাম যাই থাকুক।
» সেটাপ শেষে ড্রাইভার সেটাপ দিবেন, আপডেট ড্রাইভার না থাকলে “Driver Pack Solution” নামিয়ে নিন, ওটা যেকোন উইন্ডোজ, যেকোন পিসিতে কাজ করবে।
» আর র্যাম তার উপরে, যেমনঃ ৪ জিবি; হলে অবশ্যই ৬৪ বিট ভার্শনের উইন্ডোজ দিতে হবে।
» তবে আপনার পিসির প্রসেসর ৬৪ বিট হলে অবশ্যই ৬৪ বিট ভার্শনের উইন্ডোজ সেটাপ দিবেন র্যাম যাই থাকুক।
» সেটাপ শেষে ড্রাইভার সেটাপ দিবেন, আপডেট ড্রাইভার না থাকলে “Driver Pack Solution” নামিয়ে নিন, ওটা যেকোন উইন্ডোজ, যেকোন পিসিতে কাজ করবে।
» ৩২ বিট: গুগল ড্রাইভ
» ৬৪ বিট: গুগল ড্রাইভ